বাংলাদেশ মৎস্য অধিদপ্তরের পরিচালক (অভ্যন্তরীন মৎস্য) ও সাসটেইনেবল কোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্প পরিচালক মো. জিয়া হায়দার চৌধুরী বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর, ২০২৪) বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার চিংড়িসহ মৎস্য ঘেরগুলো। পরিদর্শন ও চাষীদের সাথে মতবিনিময় করেছেন। ক্লাস্টার চিংড়ি চাষীদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি বক্তব্যে বলেন, “সরকারের অর্থনীতিতে মৎস্য চাষীদের অনেক অবদান। ঋণ করে টাকা এনে সরকার আপনাদের অনুদান দিয়েছে। সকল ঋণ পরিশোধের জন্য নতুন পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ করে বেশি উৎপাদনে কাজ করতে হবে। আমরা আপনাদের সাথে আছি।”পরিচালক মো. জিয়া হায়দার চৌধুরী চিতলমারী উপজেলার চরবানিয়ারী ইউনিয়নের চরডাকাতিয়া ও শিবপুর ইউনিয়নের মৎস্য ঘেরগুলো পরিদর্শন করেন। এরপর দুপুর ১২টার দিকে চিতলমারী উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ক্লাস্টার চিংড়ি চাষীদের সাথে মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহন করেন। এ সময় বক্তব্য রাখেন, মৎস্য চাষী প্রশান্ত কুমার বাড়ৈ, সত্যজিৎ বসু, আকুল মন্ডল, সাবেক ইউপি সদস্য রীনা রানী হীরা, খুলনা মৎস্য অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম, বাগেরহাট জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এএসএম রাসেল, ডেপুটি প্রজেক্ট ডিরেক্টর সরোজ কুমার মিস্ত্রি, চিতলমারীর সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শেখ আসাদুল্লাহ সহ প্রমূখ। উপজেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা যায়, বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলায় ১৬টি ক্লাস্টারে চারশ জন চিংড়ি চাষী রয়েছে। ক্লাস্টারভুক্ত ঘেরের জলাকার রয়েছে ৯১.৯৩৫ হেক্টর। সাসটেইনেবল কোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রজেক্টের সহযোগিতায় চিতলমারীতে এই কাজ চলমান রয়েছে
মৎস্য অধিদপ্তর পরিচালক, পরিদর্শন করেন চিতলমারী চিংড়ি ঘের
