জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আইসোলেশন সেন্টার হচ্ছে  

বিশ্বব্যাপী করোনার এই সঙ্কটে দিশেহারা দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। টালমাটাল পরিস্থিতি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোতে। ইতোমধ্যে শনাক্ত হওয়া রোগীদের জন্য আইসোলেশন সেন্টারের পর্যাপ্ততা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ঠিক এই সময়ে স্বস্তির খবর দিলো যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।

মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের সারিয়ে তুলতে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামকে আইসোলেশন সেন্টার হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে। করোনা সঙ্কট মোকাবিলায় এটিই হবে দেশের প্রথম বৃহৎ কোনো স্থাপনার ব্যবহার। এখানে রাখা হবে বিদেশ-ফেরত যাত্রীদের।

যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের করপোরেট বক্সগুলোকেই আপাতত আইসোলেশন সেন্টারের জন্য বরাদ্দ দেবে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। বিদেশ-ফেরত যাত্রীদের এখানে রাখা হবে।

৪ জুনের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রামে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৬৬৯ জন। এরই মধ্যে বিভিন্ন কমিউনিটি সেন্টার ও হাসপাতালে আইসোলেশন সেন্টার গড়ে তোলা হয়েছে। বেশকটি বেসরকারি হাসপাতালকেও ডেডিকেটেড করোনা হাসপাতাল হিসেবে ঘোষণা করেছে সরকার।

প্রসঙ্গত, বিসিবি প্রধান নাজমুল হাসান পাপন অনেক আগেই বলে রেখেছেন যে, করোনা-সংকট মোকাবিলায় যদি ক্রিকেটের দুই মূল ভেন্যু শেরেবাংলা ও জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের দরকার পড়ে তা দিয়ে দেওয়া হবে। তারই ধারাবাহিকতায় এখন জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আইসোলেশন ব্যবস্থার কথা জানানো হলো।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *